Posts

বিশ্বরেকর্ড গড়লো বাংলাদেশের ঋতুরাজ ভৌমিক হৃদ্য

Image
বিশ্বের সবচেয়ে কনিষ্ঠ সিরিজ লেখক হিসেবে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম লিখিয়েছে ৯ বছর বয়সী বাংলাদেশি শিশু ঋতুরাজ ভৌমিক হৃদ্য। ঋতুরাজ ২০২২ সালে “Goodwill Factory” নামে একটা ইংরেজি গল্পের বই প্রকাশ করে। তারই ধারাবাহিকতায় এরপর “Goodwill Factory 2” প্রকাশ হয়। মূলতঃ এই বইয়ের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে কনিষ্ঠ সিরিজ লেখক হিসেবে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম উঠেছে তার। গৈরিক অভিনন্দন এবং শুভকামনা ঋতুরাজের জন্য।।

রাস্তায় পড়ে আছে প্রতিমা, মন্দিরে এঁকে দিয়েছেন বিপদ সংকেত

Image
  রাজবাড়ী সদর উপজেলার দাদশী ইউনিয়নের আগমারাই গ্রামে মন্দিরে থাকা কালী, শিব ও অপর একটি মন্দিরের সরস্বতী প্রতিমা ভেঙে রাস্তায় ফেলে গেছে দুর্বৃত্তরা। সেখানে এঁকে গেছে বিপদ সংকেত। রোববার গভীর রাত থেকে সোমবার ভোরের মধ্যে এ ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। জানা গেছে, আগমারাই গ্রামে সার্বজনীন মাতৃমন্দিরে থাকা শিবের মাথা-হাত-পা এবং কালী প্রতিমার কয়েক স্থানে ভেঙে কাঠামোসহ মন্দির থেকে আনুমানিক ২৫ গজ দূরে রাস্তায় ফেলে রাখা হয়। দুর্বৃত্তরা মন্দিরের দেয়ালে দুটি স্থানে বিপদ সংকেত এঁকে রেখে গেছে। একই রাতে সার্বজননীন মন্দিরটির অদূরে বিপুল ভূইয়ার পারিবারিক মন্দিরের সরস্বতী প্রতিমাটিও ভেঙে রাস্তায় ফেলে রাখা হয়। আগমারাই সার্বজনীন মাতৃমন্দির কমিটির সভাপতি অসীম কুমার দাস বলেন, আমাদের মন্দিরে প্রতি বছর দুর্গা, কাত্যায়নী ও কালীপূজা হয়ে থাকে। দুর্গা ও কাত্যায়নী পূজা শেষে বিসর্জন দেওয়া হয়। কালীপূজা অনুষ্ঠিত হয় বৈশাখ মাসে। এক পূজা থেকে আরেক পূজা পর্যন্ত প্রতিমা রেখে দেওয়া হয়। রোববার রাত সাড়ে ১২টা পর্যন্ত আমরা মন্দির এলাকায় ছিলাম। তখন পর্যন্ত প্রতিমা সুরক্ষিত ছিল। সকাল সাড়ে ৬টার দিকে ঘুম থেকে উঠে দেখি প্রতিমা ভেঙ

আবারো সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সোনার বাংলায়

Image
 #BreakingNews....... সাম্প্রদায়িকতা যে আমাদের সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে পৌঁছে গেছে এটাই তার জ্বলন্ত প্রমাণ...!!! পরমত সহিষ্ণু না হলে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষ একত্রে মিলেমিশে সম্প্রীতিতে বসবাস করবে কিভাবে??? এই ধরণের ন্যাক্কারজনক ঘটনা শুধু যে হৃদয়কে নাড়া দেয় তা নয়, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মাঝে গভীর উদ্বেগ সৃষ্টি করে! কেউ কেউ হয়তো ভাবে পরবর্তী প্রজন্ম কতটা নিরাপদ যদি একের পর এক এই ধরনের ঘটনা চলতে থাকে!!! যদি সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ নিজ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান শান্তিপূর্ণভাবে সন্ধ্যা আরতি/পূজার্চনা করতে না পারে, তাহলে ওই এলাকার মানুষ গুলো যাবে কোথায়??? উল্লেখ্য, চাঁদপুর জেলার হাজীগঞ্জ উপজেলার শ্রী শ্রী লক্ষ্মী নারায়ণ জিউর আখড়ার অবস্থিত। এই মন্দিরে প্রতিদিন সন্ধ্যা বেলা সন্ধ্যারতি করা হয়। বেশ কয়েকদিন ধরে সন্ধ্যাকালীন আরতী চলমান অবস্থায় মন্দিরের বাহির হতে একদল লোক প্রতিনিয়ত ইট ছুড়ে মারে। গতকালও(২৩-০৫-২০২১) সেই রকম ঘটনা ঘটে গেলো। তবে অন্যান্য দিনের তুলনায় গতকাল আরতীর সময় অনেক বেশি ইট নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে ফলে মন্দির কর্তৃপক্ষ আরতি বন্ধ করে দেয়!!! এই ন্যাক্কারজনক ঘটনায় মন্দির প্র

শিব পার্বতীর বিয়ে

Image
পার্বতী শিবের প্রেমে পড়লেন। দিনরাত অন্য চিন্তা নেই, শুধু শিব শিব আর শিব। একদিন দেবর্ষি নারদ এসে পার্বতীকে বললেন, শিব কেবলমাত্র তপস্যাতেই সন্তুষ্ট হন। তপস্যা বিনা ব্রহ্মা বা অন্যান্য দেবতারাও শিবের দর্শন পান না। নারদের পরামর্শ মতো পার্বতী তপস্যা করার সিদ্ধান্ত নিলেন। প্রথমে তিনি পিতামাতার অনুমতি নিলেন। তাঁর পিতা গিরিরাজ হিমালয় সাগ্রহে অনুমতি দিলেন। যদিও মা মেনকা মেয়েকে এমন কঠিন তপস্যা করতে দিতে রাজি ছিলেন না। কিন্তু পরে তিনিও অনুমতি দিলেন। পার্বতী বহুমূল্য বস্ত্র ও অলংকারাদি পরিত্যাগ করে মৃগচর্ম পরিধান করলেন। তারপর হিমালয়ের গৌরীশিখর নামক চূড়ায় গিয়ে কঠিন তপস্যায় বসলেন। বর্ষাকালে মাটিতে বসে, শীতকালে জলে দাঁড়িয়ে তপস্যা করতে লাগলেন পার্বতী। বন্য জন্তুরা তাঁর ক্ষতি করা দূরে থাক, কাছে ঘেঁষতেও ভয় পেতে লাগল। সকল দেবতা ও ঋষিরা একত্রিত হয়ে এই অত্যাশ্চর্য তপস্যা চাক্ষুষ করতে লাগলেন। দেবতাগণ ও ঋষিগণ শিবের কাছে প্রার্থনা জানিয়ে বললেন, ‘হে প্রভু, আপনি কি দেখতে পান না পার্বতী কি ভীষণ তপস্যায় বসেছেন? এমন কঠোর তপস্যা পূর্বে কেউ করেনি। ভবিষ্যতেও কেউ করতে পারবে না। অনুগ্রহ করে তাঁর মনস্কাম প

ডমরু

Image
ডমরু > বাদ্যযন্ত্র শব্দের (অর্থের) ব্যাবচ্ছেদ ——— ডমরু = ড + ম + র + উ বর্ণার্থঃ ড = ডয়ন ম = সীমায়ন র = রহন/রহে উ = (নবরূপে) উত্তীর্ণন যাহাতে ডয়ন সীমায়ন রহে/সীমাবদ্ধ থাকে (নবরূপে) উত্তীর্ণনে... তাহা ডমরু... যখন বাদ্যযন্ত্র ডমরু বাজানো হয় তখন ডমরুর দুই পাশের দুই কাঠীর উঠানামায় (উড্)ডয়ন হয় এবং কাঠী সুতায় বাঁধা থাকার কারণে তার ডয়ন সীমায়ন রহে বা সীমাবদ্ধ থাকে ঢোলের দুই পাশে... আর তাহা নৃত্যপর হাতের দোলায় (নবরূপে) উত্তীর্ণন হয়... ঝঙ্কারে... ডঙ্কায়... ডমরুর আরেক নাম, ডুগডুগি। পাঠ করা যাক——— “ নটরাজ .................... নাচে নটরাজ, নাচে নাচে... ত-র-ঙ্গা-য়ি-ত কণায় কণায় বাঁকে বাঁকে নাচে ইলেকট্রনে... নাচে পসিট্রনে… নাচে ফোটনে... — নাচে সৃজনে... নাচে বিনাশে... নাচায় ত্রিশূল, নাচায় নাচায়!... বয়ে চলার শব্দসুন্দরমে (বাজায় ডুগডুগি, বাজায়!...) নৃত্যপরায়ণ এ নিখিল বিশ্বে গতিময় সাপের আলেখ্যে (গ্রীবায় দুলছে রূপের বিভঙ্গ) এই জীবনপুরাণ!... নাচে নটরাজ, নাচে নাচে... ত-র-ঙ্গা-য়ি-ত কণায় কণায় বাঁকে বাঁকে, জাগিছে নৃত্যজ পদে অর্থের বাগান... নাচে সত্যম্ শিবম্ সুন্দরমে... জটায়ু চূড়ায় হাসে পার্ব্বতীর চিকন ঠোটের হ

শ্রীকৃষ্ণ

Image
কৃষ্ণ: (সংস্কৃত: कृष्ण) হলেন হিন্দু ধর্মানুসারীদের আরাধ্য ভগবান । তিনি ভগবান বিষ্ণুর অষ্টম অবতার রূপে খ্যাত। কখনো কখনো তাকে সর্বোচ্চ ঈশ্বর ('পরম সত্ত্বা') অভিধায় ভূষিত করা হয় এবং হিন্দুদের অন্যতম ধর্মগ্রন্থ ভগবদ্গীতার প্রবর্তক হিসাবে মান্য করা হয়। হিন্দু বর্ষপঞ্জী অনুসারে প্রতিবছর ভাদ্রমাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী (জন্মাষ্টমী) তিথিতে তার জন্মোৎসব পালন করা হয়। দেবনাগরী: कृष्ण অন্তর্ভুক্তি: বিষ্ণুর ৮ম অবতার আবাস: বৃন্দাবন , গোকুল , দ্বারকা মন্ত্র: ॐ नमो भगवते वासुदेवाय অস্ত্র: সুদর্শন চক্র সহোদর: বলরাম, সুভদ্রা বাহন: গাভী (গরু) Texts/বই: ভাগবত পুরাণ , ভগবদ্গীতা, মহাভারত উৎসব:কৃষ্ণ জন্মাষ্টমী, হোলি সঙ্গী: রাধা(প্রেমিকা); রুক্মিণী , সত্যভামা , জাম্ববতী, কালিন্দী,মিত্রবৃন্দা,নগ্নাজাতি,ভদ্রা ও লক্ষণা। উদ্ধারকৃত ১৬১০০ রাজমহিষী মাতা-পিতা: দেবকী (মাতা) বসুদেব (পিতা), যশোদা (পালক মাতা) নন্দ (পালক পিতা) হিন্দু ধর্মাবলম্বী বিশেষত বৈষ্ণবদের কাছে জন্মাষ্টমী একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎসব। এই উৎসব নানা ভাবে উদযাপন করা হয়। যেমন - ভগবত পুরাণ অনুযায়ী নৃত্য, নাটক যাকে বলা হয় রাসলীলা বা কৃষ্ণ লীলা, মধ্